Saturday, October 30, 2010

আপনার শ্রবনশক্তি চেক করে নিন

মানুষ স্বাভাবিকভাবে ৮ কিলোহার্জ থেকে ২২ কিলোহার্জের শব্দ শুনতে পায়। কিন্তু নানা রকম নয়েজ যেমন- হেডফোনে গান শোনা, অতিরিক্ত আওয়াজ করা ফ্যাক্টরিতে কাজ করলে শ্রবন শক্তি কম বেশি হতে পারে। ২৫ বছরের উপরের বয়সের মানুষদের ১৫ কিলোহার্জের উপরের শব্দ শুনতে না পাওয়া কমন ব্যাপার।
মিউজিশিয়ানদের জন্য শ্রবন শক্তি কমে যাওয়ার ঝুঁকি অধিক।

যাই হোক, নিচে নানান  কিলোহার্জের সাউন্ড দেয়া হয়েছে। আপনি প্লে বাটন চাপলে বাফারিং শুরু হবে (হাই স্পীড ইন্টারনেট হলে ভিন্ন কথা)। বাফারিং এর পর একটি সাউন্ড শোনা যাবে। নিজেকে পরীক্ষা করে দেখুন কত কিলোহার্জ পর্যন্ত শব্দ শুনতে পান।

8 kHz

10 kHz

12 kHz

14 kHz

15 kHz

16 kHz

17 kHz

18 kHz

19 kHz

20 kHz

21 kHz

22 kHz


আমি মাঝে মাঝে হেডফোনে গান শুনি। আমার কান মাশাল্লাহ ভালো আছে। আমার বয়স ১৯ এবং আমার হিয়ারিং ফ্রিকোয়েন্সি ১৯ কিলোহার্জ পর্যন্ত।

Tuesday, October 26, 2010

ছাইড়া গেলাম মাটির পৃথিবী - রাজীবের পোন্দে পাঁচ কেজি চর্বি - EXPLiCiT বাংলা গান

চলে গেছ তাতে কি গানটি ব্যাপক এডাল্ট গান হলেও ছেলে বাচ্চাদের মুখেও এই গান হরদম শোনা যায়। সেরকমই আরেকটি গান পেলাম। এটা কিন্তু আগেরটার চেয়েও বহু গুন এডাল্ট হয়েছে আমার মতে। সাম্প্রতিক রাজীব প্রভাকে নিয়ে হয়ে যাওয়া কেলেঙ্কারী ঘটনায় এই গানের গায়ক রাজীবের কর্মকান্ডের বিপক্ষে ছিলেন। তাই রাজীবকে নিয়ে তিনি নানা ধরণের আউল ফাউল কথা বলেছেন।

 http://omsnewsbd.com/wp-content/uploads/2010/08/Rajib-prova-copy-300x254.jpg
গানটি বিলি বিতরণ করে গানটির প্রসার বৃদ্ধি করুন। তবে পিচ্চিদের হাতে দিয়েন না। তারা রাজীব প্রভার ব্যাপার নাও বুঝতে পারে আর বুঝে ফেললেতো আরো সমস্যা।


নিচে গানটার মিডিয়াফায়ার লিংক দিলাম-
ডাউনলোড
পাসওয়ার্ড দিবেন- acidoxide

আর অরিজিন্যাল অবসিকিউর-এর গানটা পাবেন এখানে- ডাউনলোড

Monday, October 25, 2010

বেনসন ও আমাদের সরকারের নীতি

দেশে ধূমপানকারীদের সংখ্যা কমানোর উদ্দেশ্যে সরকার সিগারেটের উপর কর বৃদ্ধি করেছে। এই দারুন একটি পদক্ষেপের জন্য সরকারকে অনেক ধন্যবাদ। কিন্তু শুধুমাত্র ১ টাকা কর বৃদ্ধি করেই কি ধূমপায়ীদের সংখ্যা কমানো সম্ভব? আমারতো মনে হয় সম্ভব না। শুধু অকারণে গরীবে-ধুমপায়ীদের গালাগাল শুনতে হয়েছে সরকারকে। কিন্তু যারা সিগারেট টানার তারা টানছেই।
আমি গত সপ্তাহে কয়েক প্যাকেট মালেশিয়ান বেনসন ব্রান্ডের সিগারেট চুরি করি। আসলে চুরি করা বলতে চুরি করা নয়, এক নয়া মালেশিয়া ফেরত চাচা থেকে নিয়ে নিয়েছি তার অজান্তে। সিগারেট এমন একজিনিস যেটা চুরি করলে গুনাহ হবার কথা না, উলটা সাওয়াব পাওয়া যায়।
সিগারেট সম্পর্কে আমার মতবাদ ছিল ভিন্ন ধরণের। কেউ যদি জিজ্ঞাস বলে, এত সিগারেট খেলেতো অকালে মারা যাব। আমার বলতাম, সিগারেট না খেলে যে অকালে মরবনা তার কোনো গুয়ারেন্টি আছে নি?
যাই হোক, পরে যখন চুরি করা সিগারেটের প্যাকেটের গায়ে খেয়াল করলাম তখন বুক ধড়াক করে উঠল। সিগারেটের গায়ে এক নেক ক্যান্সার রুগীর গলার ছবি দেয়া আছে। কি যে বিভৎস ব্যাপার বলে বুঝানো সম্ভব না। তাই নিচে ছবি দিলাম। যদিও এটা আমার তোলা ছবি নয়। আমার প্যাকেটটা এক গাধার বাচ্চা ছিড়ে ফেলেছে। নেট থেকে সার্চ করে নিচের ছবিটি পেলাম।


https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgBffehxpOy63HQ09d0aPo03zsE_PADTqIYxtnwZU3RTzvmsgnKkAVREEJC6NhmrwdFaw2Ir4_4Ncc9ZAJMwLeXrzJ2gwJy4_bAwOVEoQKUGPMKAox1nLD53hMt-0mK3SUnp-jZKqkWaAWB/s1600/cigarette+warning+labels.jpg 

 
এখানে ছয়টি সিগারেটের প্যাকেটের মধ্যে সর্বশেষটিতে যেই ছবি আছে সেটাই আমার বেন্সনের প্যাকেটে ছিল।

১ টাকার কারণে কেউ সিগারেট কমাবেনা। তবে সিগারেটের গায়ে যদি এরকম কোনো অকর্ষণীয় ছবির ব্যাবস্থা করার জন্য সরকার আদেশ জারী করতেন তাহলে ধূমপায়ীরা ভয় হলেও পেত।

Saturday, October 16, 2010

ওয়ারিদ ইন্টারনেট ১ জিবি=৩০ টাকা

ওয়ারিদের ইন্টারনেটের অফারটির কথা শুনে খুব আনন্দ পেয়েছিলাম।
             এর শর্ত গুলু ছিলঃ
                  ১জিবি এর জন্য ৩০টাকা দিতে হবে।(ভ্যাট সহ ৩৫টাকা)
                  ১ সপ্তাহ মেয়াদ।
                  সপ্তাহে দুই দিন।(শনি ও শুক্র)
                  ১০২৪ এমবি শেষ করতে না পারলে বাকী ব্যান্ডউইথ বাতিল বলে গণ্য হবে।
              চালু করার সিস্টেমঃ
                  P10 লিখে 5000 নাম্বারে সেন্ড করতে হবে।
              ব্রাউজ করাঃ
                  warid menu >> my stuff >> multimedia settings >> reset setting >> ok
                  এরপর configuration গুলি save করতে হবে।
              ফলাফলঃ
                  speed 1kbps.
                  শুধু মাত্র ছবি ডাউনলোড করা যাবে।
                  বলতে গেলে কোন সাইটে প্রবেশ করা যাবে না।
                   =
           " তাই আমি চাই না আর কেউ আমার মত বিপদে পড়ুক। তারা দাদার আমলের জিপিআরএস ট্যাকনোলজি             দিয়ে সার্ভিস দিয়ে থাকে। দাদার আমলের টেকনোলজি দাদাদের জন্যেই ছেড়ে দেয়া উচিত। আসুন আমরা             বাংলালায়ুন ব্যবহার করি।  "

Friday, October 8, 2010

অদ্ভূতুরে ভূতের গল্প - তিনটি ভুতের গল্প

এটি আমার লেখা দ্বীতিয় বহি। ইহার অভ্যন্তরে রহিয়াছে তিনটি গল্প। তিনটি গল্পই কুষংস্কারে পরিপূর্ণ। বিয়াকুব মানুষদের কিভাবে ভূত পিরেশান করে তার বর্ণনা আছে গল্প গুলোতে। তিনটি গল্পেই ভূতকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে যেন আসলেই ভূত বলে পৃথিবীতে কিছু আছে। প্রথম গল্পটিতে অবশ্য কিছু সত্যি ঘটনার সংমিশ্রনে অনেক মিথ্যা কথ লিখা হয়েছে। গল্প মানিয়ই বানিয়ে ইনিয়ে মিথ্যা বলা।  এসব মিথ্যা কথা বললে গুনাহ হয় না।
গল্প তিনটিতে আছে ভূত থেকে মানুষকে রক্সা করার জন্য তিন সুপারহিরো হুজুর। হাফিজ হুজুর আর কালা হুজুর উল্লেখযোগ্য আছে। কালা হুজুর সবচে' ভয়ানক। জ্বিনদের তিনি হ্যাস্তন্যাস্ত করেন। তিনি নিজেও একজন জ্বিন(কাউকে বলবেন না প্লিজ)।
গল্প তিনটি পড়ে আশা করি হিউজ মজা পাবেন।

কিয়ামত সম্পর্কে একটি পুস্ট

কেয়ামতের নানান ধরণের নিদর্শন নাকি দেখা যাচ্ছে। আরেক আলেমে আউলা গায়েবে ফকিরতো দজ্জাল এসে গেছে বলে নানা রকমের ডিজাইন করে টোকেন বিলি করতেছেন মানুষদের মাঝে। তার মতে দজ্জাল নাকি কোনো মানুষ নয় বরং দজ্জাল হইলো এই ইংরেজী সভ্যতা। কিন্তু আমি বুঝলাম না, ইংরেজী সভ্যতার চোখ কানা হইবে কিভাবে?
যাহাই হোক, আমারতো সন্দেহ হয় -লেখক সাহেব নিজেই দজ্জাল। তিনি অত্যাধুনিক মানুষকে নানাভাবে বিচলিত করার ফন্দী করতেছেন। আসেন মুমিন ভাই-বেরাদার গণ সেই লেখককেই আমরা দি ইন্ড করে দি। ফাইযলামী করে ভাল কথা কিন্তু মহান আল্লাহ এবং তার বর্ণিত আপকামিনহ ঘটনা সমূহ নিয়ে বিয়াদ্দপি মূলক টোকেন বানিয়ে প্রচার করাতো কাফেরীর শামিল। আসেন কাফের ভাইটাকে বুঝাই যে উনার মাথায় ডিফেক্ট আছে। আর যদি ওনার মাথার রোগের কথা তিনি মানতে না চান তাহলে আসুন ওনাকে জোড় পূর্বক মানাই। আল্লাহপাক বলেছেন, তাদের দেখিবা মাত্র কোতল কর যদি তারা সোজা পথে না আসে।
নমুনা ছবি দিলামঃ-


লেখক সাহেবের মতে, কিয়ামত নজদিক আসতেছে আর উনি নতুন ধরণের বাংলা বানানরীতির প্রচলন কোরতে চাচ্ছেন।  বানান রীতিটা এরকোম যে, বাংলা ভার্ব (যেমন- করবে, ধরবে, পড়বে ইত্যাদি), কিন্তু উনি চান এগুলোর নাকি পোরিবোর্তোন হোয়া উচিত। পরিবর্তন হয়ে ভার্বগুলো হবে এরকম- কোরবে, ধোরবে, পোড়বে ইত্যাদি। উনি বড়ই বলদ -ইহা ছাড়া কিছুই বলিবার নাই!
লেখক সাহেব হঠাৎ করে কেয়ামত নিয়ে এত উৎসাহিত হয়ে যাবার কারণ বুঝিনা।  বৈজ্ঞানিক ভাবেও দেখা যায় কিয়ামত সন্নিকট আছে। ২০১২ সালের ২১ শে ডিসেম্বর নাকি কিয়ামত না হইলেও এই পৃথিবী এক মহা মসিবতের মধ্য দিয়া যাইবে। মায়া সভ্যতার ক্যালেন্ডারও নাকি এই দিনেই শেষ।
এই সম্পর্কে কিছু লিংক দিচ্ছি। প্রথমে উইকিপেডিয়া'র একটা পেইজ এখানে মায়া সভ্যতার ইতি মানে সম্পূর্ণ পৃথিবীর ইতি বলা হয়েছে। লিংক
NASA 'র ওয়েবসাইটেও দেখা যায় একই ঘটনা। তারাও নাকি এই দিনটা নিয়ে আতঙ্কে আছে।  লিংক

যাই হোক, ২০১২ সালে কিয়ামত হোক আর ২০০১২ সালেই হোক, আল্লাহপাক আমাদের যেই কারণে দুনিয়াতে প্রেরণ করিয়াছেন তা যেন আমরা ঠিকঠাকমত পালন করি। কিয়ামতের ভয়ে যদি নামাজ-কলেমা শুরু করি লাভ হবেনা, নিজ দায়িত্বেই শুরু করুন ইসলামিক জীবন কায়দা।

প্রথম অন্ধকার - (একটি রহস্য উপন্যাস )

উপন্যাস বলছি যে মনে হয় ভূল হচ্ছে। এটা মনে হয় বড় গল্প টাইপের কিছু। গল্প হোক আর যাই হোক, পড়ে মজা পেলেই হয়। এত নিয়ম কানুনের ধার ধেরে বসে থাকা উচিত না। 
যাই হোক, গল্পটা একটা গ্রামের মেয়েকে নিয়ে। তাদের বাড়ির আশেপাশে পিত্তিন্নির জ্বালাতন হয়। সব গল্পের মত এটাতেও শেষ পর্যন্ত কোনো পিত্তিন্নি থাকেনা। ভূতের গল্পের থিমটাই এখন একই রকমের হয়ে গেছে।
আজকালকার ভূতের গল্পে দেখা যায় -গল্পকার গল্পের শুরু থেকে একটা মানুষের সাথে স্বাভাবিক চলাফেরা করেছে কিন্তু  গল্পের শেষে দেখা যায় যার সাথে চলাফেরা হয়েছে সে ভূত। তখন বড় বাকোয়াজ লাগে। এই গল্পটাতে সাধারণ এসব একঘেয়ে মিলগুলো খুঁজে পাবেন না।
অনেক গুলো রহস্য কিভাবে ভেদ হয় তা-ই এই গল্পে আছে। অনেককিছু সাধারন গল্পগুলোর সাথে মিলে গেলেও  যথাসাধ্য আলাদা করার চেষ্টা করেছি।

Thursday, October 7, 2010

মুরগী ব্যবসায়ীরা হয়েছে গরু বিশারদ


দেশের গরুদের এ্যানথ্রাক্স রোগ হয়েছে ভারতীয় বলদদের কাছ থেকে। হিন্দী বলদেরা নানা রকম হাউকাউ করে নিজেদের মধ্যে এই রোগের বিস্তার ঘটিয়েছে। এরপর গরু ব্যাপারীদের হাত ধরে তারা বাংলাদেশে এসে তাদের দেহের এ্যানথ্রাক্সের জীবানু দেশী গরুদের ভেতরেও ঢুকিয়েছে।
ভারতে'র বিক্ষ্যাত গরম নায়িকা যে কিনা সারাক্ষণ হাটুর উপরে কাপড় পরে থাকে -সভিতা চন্ডেলখার, তাকেও রক্ষা করেনি ভগমান। তারেও ধরেছে এ্যানথ্রাক্সের জীবানুতে। তাকে এ্যামেরিকা পশু হাসপাতালে চিকিৎসার কারণে পাঠানো হয়েছে। সেখানে তিনি আক্রান্ত পশুদের সাথে এ্যানথ্রাক্সের ট্রিটমেন্ট নিচ্ছেন। তিনি আপাততঃ তার বয়ফ্রেন্ড হতে বিচ্ছিন্ন আছেন।
আগামীতে আসছে কুরবানীর ঈদ। দীর্ঘ এক মাস ত্যাগের পর আসে ফিতরার ঈদ। এরপর দীর্ঘ দুইমাস নাচলে-গাইলেই চামড়ার ঈদ চলে আসে। এর জন্য কোনো প্রকারের ত্যাগের প্রয়োজন হয়না। তবে এই সময়টাতে মুরগী ব্যবসায়ীগন ব্যাপক লসের মধ্যে দিন গুজরান করেন। কুরবানীর পরে দুই-তিন সপ্তাহ তাদের কাজ-কারবার বন্ধ রাখতে হয়। কুরবানীর ঈদের এখনো দেরী আছে। কিন্তু গরুর এ্যানথ্রাক্স হওয়ার কারণে এখন মুরগ ব্যবসায়ীরা কুরবানীতেও তাদের ব্যবসা জারী রাখার মত একটা সম্ভাবনা হাতে পেয়েছে। সেই সম্ভাবনায় আরো একটু কেরোসিন ঢালার জন্য তারা গরু সম্পর্কে আরো অপপ্রচার আরম্ভ করেছে। তারা বলে গরুর এই এ্যানথ্রাক্স রোগ নাকি গরু মরা ব্যতিত শরীরে থেকে যায়না। তাই তারা তাদের মুরগীকেই আসন্ন কুরবানীতে ব্যবহার করার কথা উত্থাপন করেছেন।
সরকার কিছুদিন আগে ঘটা করে গরু ধরে ধরে তাদের ইঞ্জেকশান ফুটিয়েছেন। এরপর সরকার হাসিমুখে জাতিকে বলেছে তারা সব গরুদের ধরে ধরে ইঞ্জেকশান দিয়েছে। কিন্তু এর মাঝে মুরগী ব্যবসায়ীদের নতুন ফতোয়া সরকারকে ব্যাপক বিরক্তি করেছে।
উপরোক্ত কারণে র‍্যাব দেশের নানা স্তরের মুরগী ব্যবসায়ীদের ধরে ধরে প্রহার করেছেন। কিন্তু এরপরেও জনতা সরকারের কথা বুঝতে রাজী নয়।
সরকার জাতীকে বুঝাতে নানা প্রক্রিয়া গ্রহন করেছে।
-আরব দেশে যারা হাজ্ব করতে হবে তারা ফেরার সময় দেশে দুম্বা নিয়ে আসবেন।
-সরকারের অন্য একটি বড় পদক্ষেপ হল, দেশের জনগণকে সৌদি আরব নিয়ে কুরবানী'র ঈদ করিয়ে আনবেন। এতে করে আর এ্যানথ্রাক্সের ঝুঁকি থাকছেনা।
সরকারের এসব প্রক্রিয়ার সফলতার উপর নির্ভর করবে এবারের কুরবানের ঈদ। সরকার যদি এসব পদক্ষেপ  গ্রহনে ব্যার্থ হয়, তাহলে দেশের জনগণ আগামী কুরবানীতে গরু খাওয়া হতে বঞ্চিত হবে। আর যদি ধর্মীয় ভাব গাম্ভীর্য রক্ষা করতে গিয়ে গরু খেয়েও ফেলে সে হবে এ্যানথ্রাক্সের শিকার। বাকীটা সরকারের হাতে।